ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডকে অবৈধ সুবিধা দিয়ে রাজধানীর গুলশান এলাকায় ‘পারিতোষিক’ হিসেবে ফ্ল্যাট নেওয়ার অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি ও যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রতিমন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। টিউলিপ ছাড়াও রাজউকের সাবেক দুই আইন উপদেষ্টাকে
বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার’ চালানোর অভিযোগ তুলেছেন ব্রিটেনে ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির এমপি ও সাবেক মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিক তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক)
দুদকের নথি অনুসারে, শেখ হাসিনা রাজউক কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগসাজশ করে নিজের জন্য, বোন শেখ রেহানা, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল এবং শেখ রেহানার ছেলেমেয়েদের জন্য তথ্য গোপন করে প্লট বরাদ্দ নিয়েছিলেন।
পূর্বাচল প্রকল্পে প্লট বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগে দালিলিক প্রমাণের ওপর ভিত্তি করেই যুক্তরাজ্যের দুর্নীতি বিষয়ক মন্ত্রী টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিককে আসামি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন...
যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রতিমন্ত্রী ও শেখ হাসিনার ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিকের গুলশানের একটি ফ্ল্যাট নিয়ে বিতর্ক ছড়িয়েছে। ডেইলি মেইলের দাবি, ফ্ল্যাটটি এখনো টিউলিপের নামে রয়েছে এবং তিনি ব্রিটিশ পার্লামেন্টে বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়েছেন। দুদকের তদন্তে হেবা দলিলটি ভুয়া প্রমাণিত হয়েছে বলেও অভিযোগ। তবে টিউলিপ
বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি ও লন্ডনের একটি আসনের এমপি টিউলিপ সিদ্দিক বলেছেন, বাংলাদেশে তাঁর বিরুদ্ধে আনা দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রশ্নের উত্তর দিতে তাঁর ‘আইনজীবীরা প্রস্তুত।’ ব্রিটিশ সম্প্রচারমাধ্যম স্কাই নিউজকে তিনি এ কথা বলেছেন।
আকারে তুলনামূলক ছোটা খাটো ও মৃদুভাষী ড. আহসান এইচ মনসুরকে দেখে মনে হয় না, তিনি দাগি দুর্নীতিবাজদের মনে ভয় ধরাতে পারবেন। কিন্তু সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ প্রমাণ করেছে যে, বাংলাদেশ ব্যাংকের এই গভর্নর ক্ষমতাধর অনেক ব্যক্তিকেই নাড়িয়ে দিয়েছেন।
সাবেক ব্রিটিশ লেবার মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক অভিযোগ করেছেন, বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষ তাঁর বিরুদ্ধে তাঁকে ‘লক্ষ্যবস্তু করে ও ভিত্তিহীন’ প্রচারণা চালাচ্ছে। দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) পাঠানো এক চিঠিতে টিউলিপের আইনজীবীরা বলেছেন, তাঁর বিরুদ্ধে আনা...
টিউলিপ সিদ্দিক বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি। তাঁর বিরুদ্ধে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প থেকে ৪ বিলিয়ন পাউন্ড আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ লোকজনের কাছ থেকে বিনা মূল্যে একাধিক বাড়ি পাওয়ার খবর সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
আজকের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে গুঁড়িয়ে দেওয়া বঙ্গবন্ধুর বাড়ি। আয়নাঘরের খোঁজে বেজমেন্টে জমায়েত হচ্ছে জনতা। রাজধানীতে সায়েন্স ল্যাব এলাকায় সিটি ও আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে মিরপুর রোডে যান চলাচল বন্ধ থাকে দেড় ঘণ্টার বেশি সময়। গুলশানে বিলাসবহুল ভবন নিয়ে বিতর্কে শেখ হাস
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি টিউলিপ সিদ্দিক ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্য। সম্প্রতি তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক অবৈধ সম্পত্তি ভোগের অভিযোগ উঠেছে। সর্বশেষ ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ প্রকাশ করেছে, টিউলিপ সিদ্দিক ঢাকায় তাঁর পরিবারের নামে নির্মিত
যুক্তরাজ্যের সাবেক নগর ও দুর্নীতিবিরোধীমন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক তাঁর মা ও খালার যোগসাজশে বাংলাদেশের রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প থেকে তহবিল তছরুপ করে সেই অর্থ দিয়ে লন্ডনে বাড়ি কিনেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
ব্রিটেনের এফবিআই খ্যাত ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি (এনসিএ) দেশটির সাবেক নগর ও দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে তদন্ত করছে। টিউলিপের বিরুদ্ধে তদন্তের অংশ হিসেবে এনসিএ-এর গোয়েন্দারা বাংলাদেশি দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সঙ্গে গোপনে বৈঠকের জন্য ঢাকা সফর করেছিলেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি
ব্রিটেনে ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির দুর্নীতিবিরোধী ট্রেজারি মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠার পর তিনি তাঁর দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করেন। এবার টিউলিপকে এমপি পদ ছাড়ার জন্যও চাপ দিতে শুরু করেছে বিরোধীরা। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে...
রাজনীতি একটি নির্মম ক্ষেত্র। টিউলিপ এমন দুটি জগতের অংশীদার হয়ে উঠেছিলেন, যেখানে আলাদা নিয়মে খেলা চলে। এখন তাঁর পরিবারের সুনাম বাংলাদেশ এবং ব্রিটেন—উভয় জায়গায়ই কলঙ্কিত। আর তিনি কোনো জায়গাতেই সান্ত্বনা খুঁজে পাচ্ছেন না...
দুর্নীতির অভিযোগকে কেন্দ্র করে সমালোচনার মুখে যুক্তরাজ্যের অর্থনীতিবিষয়ক মন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন টিউলিপ সিদ্দিক। পদত্যাগের পরও সমালোচনা পিছু ছাড়েনি তাঁর। মন্ত্রী হিসেবে যুক্তরাজ্যের আর্থিক খাতে দুর্নীতি দমনের দায়িত্বে ছিলেন টিউলিপ সিদ্দিক। তাই দুর্নীতির অভিযোগে তাঁর পদত্যাগের খবরটি সোশ্যাল ম
টিউলিপ সিদ্দিককে ব্রিটেনের দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী নিয়োগের সিদ্ধান্তে লেবার পার্টির ভেতরে তীব্র সমালোচনা হচ্ছে। শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্য হিসেবে টিউলিপের প্রভাবশালী রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংযোগ নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে। যদিও তদন্তে টিউলিপের আর্থিক লেনদেনে কোনো অনিয়ম মেলেনি, তার ফ্ল্যাটের মালিকানা নিয়ে বিত